বিড়ালের এই ভিডিওটি মস্তিষ্কের জন্য খুবই অস্বাভাবিক একটা বিষয়। ছোটো এই ভিডিওটি রাতের ঘুম কেড়ে নেবে। কতটা নীচে নামলে মানুষ এমন কাজ'টা করে ভাবা যায়?
ইতিমধ্যে অনেকেই দেখেছেন সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হওয়া একটি ভিডিও ক্লিপ। যেখানে দেখা যাচ্ছে একটি বিড়াল'কে ব্লেন্ডারে ঢুকিয়ে তার উপর অত্যাচারী করা হচ্ছে। ব্লেন্ডারটি অন-অফ করে বিড়ালটিকে মরন যন্ত্রনা দেওয়া হচ্ছে। বারবার ব্লেন্ডারটি খুলছিল যতক্ষণ না বিড়ালের পা ফেটে যায় এবং বিড়ালের পা ভেঙে যায় এবং তার পেট ভেঙে যায় এবং তার অন্ত্র থেকে থুতু বের হয়, তার পরেও, বিড়ালটি জীবিত ছিলো, বিড়ালটি জোরে জোরে শব্দ করছিলো প্রাণপণে বাঁচার জন্য কিন্তু ওই পিশাচটা তখনো থামেনি। এখানেই শেষ নয়। এরপর সে বিড়ালটিকে মাইক্রোওয়েভে রেখেছিল যতক্ষণ না পর্যন্ত বিড়ালটি মারা যায়।
ছবি - সোশ্যাল মিডিয়া
সংগৃহীত
অনুমান করা হচ্ছে লোকটা সম্ভবত চিনের কারন ওই ব্লেন্ডারে চিনা ভাষায় লেখা ছিলো। আর উনি ২০১৩ সাল থেকেই এমন বিড়ালের উপর নির্যাতন করতেন। এর জন্য তার দুই মাসের জেলও হয়েছিল। সে এবার লিমিট ক্রস করে ফেলেছে। সে পুরো একটা সাইকো,আগা গোড়া সব মিলিয়ে। ২০১৩ সালে তার গার্লফ্রেন্ডের সাথে ব্রেকআপ হওয়ার পর থেকে সে বিড়াল সহ্য করতে পারে না কারণ তার গার্লফ্রেন্ড বিড়াল পছন্দ করত। আর এটা তাকে পুরো সাইকো করে তুলেছে। বিড়ালটাকে দুই/তিনবার ব্লেন্ড করার পর ওটাকে ওভেনে ঢুকিয়েছে। কিছু বলার ভাষা নাই
বিড়ালটাকে ব্লেন্ডারে জীবন্ত ব্লে/ন্ড করার পরও বেঁচে ছিলো, তাই আবার মাইক্রোওয়েভ এ ঢুকিয়েছে ওই ব্যক্তি..
এখন পর্যন্ত, পশু নির্যাতনকারীর অবস্থান ট্র্যাক করা হয়েছে, দর্শকরা তার আইপি ঠিকানা ছড়িয়ে দিয়েছে এবং তাকে কারারুদ্ধ করা হয়েছে, আমি যতদূর জানি, তাকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেওয়া হবে।
সতর্কতা: হার্টের অজ্ঞান হওয়ার জন্য আপনার নিজের ঝুঁকিতে দেখুন, এটি দেখবেন না কারণ এই ভিডিওটি বিরক্তিকর, আর এইভিডিও বেশী ভাইরাল হলে এই ধরনের সাইকো মানুষগুলোর সংখ্যা আরও বৃদ্ধি পাবে। আমাদের উচিৎ এই ভিডিওটি না দেখা।
সোশ্যাল মিডিয়ার তথ্য অনুযায়ী, ভিডিওটির উৎস স্পষ্ট নয়, তবে এটি ডার্ক ওয়েব থেকে উদ্ভূত হয়েছে বলে বিশ্বাস করা হয়। ভিডিওটি প্রথম টুইটারে 22শে এপ্রিল, 2023-এ শেয়ার করা হয়েছিল, “@DarkBlender” হ্যান্ডেল সহ একজন ব্যবহারকারী। ব্যবহারকারী তখন থেকে তাদের অ্যাকাউন্ট মুছে ফেলেছে, এবং ভিডিওটি টুইটার থেকে মুছে ফেলা হয়েছে, তবে এটি ভাইরাল হওয়ার আগে নয়।
যেহেতু এই আর্টিকেল'টি সোশ্যাল মিডিয়ার তথ্যে অনুযায়ী লেখা হয়েছে। এর কোনো সত্যতা যাচাই করবার মতোন উপযুক্ত প্রমান নেই আমাদের কাছে। তবে আমরা যখনি কোনো উপযুক্ত তথ্যে পাবো সেটি পুনঃরায় সংযোগ করবো। ভুলত্র্যুটি মার্জনীয় এনিমেল দের উপর অত্যাচার হলে চেষ্টা করুন রুখে দাঁড়ানোর
তথ্যে ওহ ছবি - ফেসবুক
Source - https://m.facebook.com/photo.php?fbid=1424979861402009&id=100016700261570&set=a.128064487760226&eav=AfbZzJch1VE2j9zYv2Uhc8aWvLuTH36QfpDWjpLRooBO4-yrAp2XrDM5ma_-bPYxtvk&paipv=0&__tn__=EHR
ভিডিও - ফেসবুক