রাত কিংবা দুপুর..
বৃষ্টি হোক কিংবা রোদ।। সেইসব হিরোরা কোনোকিছুকেই তোয়াক্কা করেনা, লকডাউন শুরু হওয়ার পর থেকে এখনো অবধি এরা এই অবলাপ্রাণী গুলোর সুস্থ ও স্বাভাবিক জীবনযাত্রার জন্য আপ্রাণ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।
কিছু কিছু NGO রা আবার একটা ফোন পেলেই হয়েছে....
গভীর রাতেও নিজের ঘুম ত্যাগ করে চিকিৎসা করতে বেড়িয়ে পড়ে শুধুমাত্র এই প্রাণী গুলির সুস্থতার জন্য।
আবার কিছু কিছু পশুপ্রেমীরা এদের জন্য অনেক কিছু করেও তারা সমাজের আড়ালে থেকে যায়, যাদেরকে এইরকম মানবিক কাজের জন্য আমরা কৃতজ্ঞতাও জানাতে পারিনা।
শুধু কি চিকিৎসা??
না না..তাদের বেঁচে থাকার জন্য প্রয়োজনীয় খাওয়ার তৈরি করা ও সেই খাবার এই অবলা প্রাণীদের পরিবেশন করা...
কেউ কেউ নিজের এলাকার কুকুরদের জন্য কেউবা যেসব স্থানে ওদের খাওয়ার পৌঁছানো অসম্ভব সেইসব স্থানে।।
কেউ দিনে ১০ জন কুকুরকে তো কেউ ১০০ জন। সংখ্যাটা কোনো ব্যাপার নয়..ব্যাপার-টা হলো ভালোবাসার। এই অবলাদের নিঃস্বার্থভাবে ভালোবেসে তাদের সুস্থতা ও খুশির জন্য এইসকল হিরোরা বিভিন্ন প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।
এইসকল হিরোদের মন ও প্রাণ থেকে স্যালুট জানাই।